New
Curry Leaf Powder
Dhaka City, Uttara
4 years ago
200.00 tk
Details :
#কারিপাতা
কারিপাতা( Barsunga)একটি চোট উদ্ভিদ। এর বৈজ্ঞানিক নাম Murraya koenigii/Bergera koenigii।কারি পাতা সাধারণত খাবারে মসলা হিসেবে ব্যবহৃত হয় বেশি। নিম পাতার মতো দেখতে এ পাতা মিষ্টি নিম কিংবা বারসুঙ্গা নামেও পরিচিত। এর পাতা ভারতীয় উপমহাদেশে অনেক ধরনের রান্নায় ব্যবহার করা হয়। প্রায়শই ঝোল জাতীয় রান্নায় ব্যবহার করা হয় বলে সাধারণত একে ‘কারি পাতা’ বলা হয়।এতে রয়েছে বিটা-ক্যারোটিন, প্রোটিন, আয়রন, ফলিক এসিড, ভিটামিন সি, বি, এ, ই। এসব কারণে এ পাতা ব্যবহার করে খাবারের পুষ্টিগুণ বাড়ায় এবং এর মাধ্যমে রূপচর্চাতেও বহু উপকার পাওয়া যায়।নারীদের সৌন্দর্যের অন্যতম অংশ হলো চুল। এবং চুল পড়ে পাতলা হয়ে যাওয়া সকল নারীদেরই প্রধান সমস্যা। পাতলা চুল নিয়ে যত ধরণের হেয়ার স্টাইলই করেন না কেন একটুও মানায় না। কারি পাতার মাধ্যমে এই পাতলা চুল ঘন করে তুলুন।
২চামচ কারিপাতা পাউডার ৩টেবিল চামচ নারিকেল তেলের সাথে জাল দিয়ে নিন।এরপর মিশ্রণ টা মাথার ত্বকে ২০/৩০ মিনিট রেখে শ্যাম্পু করুন।এই প্যাক ব্যবহার করে আপনি পেতে পারেন ঘন, লম্বা চুল। তাই ভালো ফলাফলের জন্য নিয়মিত ব্যবহার করুন এই প্যাক টি। এছাড়াও চুল রাতারাতি লম্বা হওয়া সম্ভব নয়। চুল লম্বা করার জন্য প্রয়োজন যত্নের, পুষ্টিকর খাদ্যের এবং স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রার। তাই এই প্যাক ব্যবহারে পাশাপাশি ওই ব্যপারগুলোও খেয়াল রাখুন।
কারি পাতা চুলের রঙের উন্নতিতে সাহায্য করে। চুলের তেলে কয়েকটি কারি পাতা যোগ করুন তারপর তেল ফুটিয়ে নিন এবং মাথার খুলির উপর এটি লাগান। এটি চুলের স্বাস্থ্যের উন্নতি করবে। কারি পাতা চুলের অকালপক্বতা প্রতিরোধ করে। কারি পাতা চুলের যত্নের জন্য ভালো কাজ করে। খাবার থেকে ফেলে না দিয়ে পাতাগুলি নিয়ে নিন। নয়তো সকালে প্রাতরাশে ক্যারি পাতার পাউডার খেতে পারেন।এছাড়া আমলকি, শিকাকাই এবং মেথি ও কারি পাতা চুলের জন্য বেশ উপকারি। কচি-কারি পাতার পেস্ট আপনার চুলের সামগ্রিক স্বাস্থ্যের জন্য ভালো কাজ করে। মেথি বা মেথি বীজ চুলের উপকারী। এটি আপনার চুলকে একটি দর্শনীয় উজ্জ্বল করে।
চুলের যত্নে ব্যবহৃত উপাদানের মধ্যে কারিপাতা আর টক দইয়ের ব্যবহার সবচেয়ে অন্যতম। কারি পাতা এবং দইয়ের একটি পেস্ট তৈরি করতে পারেন (আপনি যদি চান তবে কয়েকটি নীম পাতা যোগ করুন), তেলের কয়েকটি ড্রপ এবং এটি একটি মাস্ক হিসাবে প্রয়োগ করুন। এই মিশ্রণ ১ ঘণ্টা বা তারও বেশি সময় মাথায় লাগিয়ে রেখে তারপর হালকা শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
আমাদের দৈনন্দিন জীবনে কারিপাতা এক অপরিহার্য ভেষজ। নানান কাজে এর ভূমিকার জুরি মেলা ভার। কারি পাতা এক কথায় মাথার চুল থেকে পায়ের নখ পর্যন্ত শরীরের প্রতি অঙ্গের কর্মক্ষমতা বাড়াতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
কারিপাতা( Barsunga)একটি চোট উদ্ভিদ। এর বৈজ্ঞানিক নাম Murraya koenigii/Bergera koenigii।কারি পাতা সাধারণত খাবারে মসলা হিসেবে ব্যবহৃত হয় বেশি। নিম পাতার মতো দেখতে এ পাতা মিষ্টি নিম কিংবা বারসুঙ্গা নামেও পরিচিত। এর পাতা ভারতীয় উপমহাদেশে অনেক ধরনের রান্নায় ব্যবহার করা হয়। প্রায়শই ঝোল জাতীয় রান্নায় ব্যবহার করা হয় বলে সাধারণত একে ‘কারি পাতা’ বলা হয়।এতে রয়েছে বিটা-ক্যারোটিন, প্রোটিন, আয়রন, ফলিক এসিড, ভিটামিন সি, বি, এ, ই। এসব কারণে এ পাতা ব্যবহার করে খাবারের পুষ্টিগুণ বাড়ায় এবং এর মাধ্যমে রূপচর্চাতেও বহু উপকার পাওয়া যায়।নারীদের সৌন্দর্যের অন্যতম অংশ হলো চুল। এবং চুল পড়ে পাতলা হয়ে যাওয়া সকল নারীদেরই প্রধান সমস্যা। পাতলা চুল নিয়ে যত ধরণের হেয়ার স্টাইলই করেন না কেন একটুও মানায় না। কারি পাতার মাধ্যমে এই পাতলা চুল ঘন করে তুলুন।
২চামচ কারিপাতা পাউডার ৩টেবিল চামচ নারিকেল তেলের সাথে জাল দিয়ে নিন।এরপর মিশ্রণ টা মাথার ত্বকে ২০/৩০ মিনিট রেখে শ্যাম্পু করুন।এই প্যাক ব্যবহার করে আপনি পেতে পারেন ঘন, লম্বা চুল। তাই ভালো ফলাফলের জন্য নিয়মিত ব্যবহার করুন এই প্যাক টি। এছাড়াও চুল রাতারাতি লম্বা হওয়া সম্ভব নয়। চুল লম্বা করার জন্য প্রয়োজন যত্নের, পুষ্টিকর খাদ্যের এবং স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রার। তাই এই প্যাক ব্যবহারে পাশাপাশি ওই ব্যপারগুলোও খেয়াল রাখুন।
কারি পাতা চুলের রঙের উন্নতিতে সাহায্য করে। চুলের তেলে কয়েকটি কারি পাতা যোগ করুন তারপর তেল ফুটিয়ে নিন এবং মাথার খুলির উপর এটি লাগান। এটি চুলের স্বাস্থ্যের উন্নতি করবে। কারি পাতা চুলের অকালপক্বতা প্রতিরোধ করে। কারি পাতা চুলের যত্নের জন্য ভালো কাজ করে। খাবার থেকে ফেলে না দিয়ে পাতাগুলি নিয়ে নিন। নয়তো সকালে প্রাতরাশে ক্যারি পাতার পাউডার খেতে পারেন।এছাড়া আমলকি, শিকাকাই এবং মেথি ও কারি পাতা চুলের জন্য বেশ উপকারি। কচি-কারি পাতার পেস্ট আপনার চুলের সামগ্রিক স্বাস্থ্যের জন্য ভালো কাজ করে। মেথি বা মেথি বীজ চুলের উপকারী। এটি আপনার চুলকে একটি দর্শনীয় উজ্জ্বল করে।
চুলের যত্নে ব্যবহৃত উপাদানের মধ্যে কারিপাতা আর টক দইয়ের ব্যবহার সবচেয়ে অন্যতম। কারি পাতা এবং দইয়ের একটি পেস্ট তৈরি করতে পারেন (আপনি যদি চান তবে কয়েকটি নীম পাতা যোগ করুন), তেলের কয়েকটি ড্রপ এবং এটি একটি মাস্ক হিসাবে প্রয়োগ করুন। এই মিশ্রণ ১ ঘণ্টা বা তারও বেশি সময় মাথায় লাগিয়ে রেখে তারপর হালকা শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
আমাদের দৈনন্দিন জীবনে কারিপাতা এক অপরিহার্য ভেষজ। নানান কাজে এর ভূমিকার জুরি মেলা ভার। কারি পাতা এক কথায় মাথার চুল থেকে পায়ের নখ পর্যন্ত শরীরের প্রতি অঙ্গের কর্মক্ষমতা বাড়াতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।