New
Wild Turmeric Powder
Dhaka City, Uttara
4 years ago
300.00 tk
Details :
রূপচর্চায় হলুদের ব্যবহার সম্পর্কে মোটামুটি সবাই জানি।তবে রুপচর্চার জন্য যে হলুদ সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় তা হলো কস্তুরী হলুদ (wild turmeric)। প্রাচীন আর্য়ূবেদে রূপচর্চায় জন্য সবচেয়ে ব্যবহৃত উপাদান গুলোর মধ্যে কস্তুরী হলুদ অন্যতম।কস্তুরী হলুদ দেখতে অনেকটা কাঁচা হলুদের মতো। তবে বাইরের আবরণ আদার মতো আর ভিতরের হলুদের রং হালকা বা গাঢ় হয়ে থাকে । সাধারনত দক্ষিণ এশিয়ার দেশ গুলোতে এই হলুদ জন্মায়। তবে ভারতে এর ব্যবহার এবং জন্মানো হারটা বেশি। যেমনঃ ভারতের কেরেলা এবং পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে এর বেশি দেখা পাওয়া যায়।কস্তুরী হলুদের ব্যবহার অনেক। স্বাস্থ্য উপকারিতায় ও রুপচর্চায় এই হলুূূদ বেশ ব্যবহার করা হয়। তবে রুপচর্চায় এর ভূমিকা অতুলনীয়।হলুদের অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল গুণ রয়েছে, ফলে ব্রণ, এমনকী ব্রণর দাগছোপ কমাতেও হলুদ দারুণ কাজ করে। ত্বকের সার্বিক সুস্থতা বজায় রাখার পাশাপাশি ত্বক উজ্জ্বল রাখতেও সাহায্য করে হলুদ। সাধারণ হলুদ আর কস্তুরী হলুদের মধ্যে প্রধান পার্থক্য হল কস্তুরী হলুদ ব্যবহার করলে ত্বকে হলুদ ছোপ পড়ে না যা সাধারণ হলুদ ব্যবহার করলে পড়ে।কাস্তুরি হলুদের ব্যবহার
ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে
কস্তুরী হলুদ শুধুমাএ ত্বকের সমস্যা দূর করতে দক্ষ নয় ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতেও এর ভূমিকা অসামান্য। সপ্তাহে ৩ থেকে ৪ দিন সামান্য কস্তুরী হলুদের সাথে ১ চা-চামচ হলুদ,ডালিমের খোসা,মুলতামি মাটি মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে ব্যবহার করুন। নিয়মিত ব্যবহারে ত্বকের হারানো উজ্জ্বলতা ফিরে পান।
স্ট্রেচ মার্ক দূর করতে
শংখ গুড়া ও কস্তুরি হলুদ টক দইয়ের সাথে মিশিয়ে স্ট্রেচ মার্ক এর স্থানে লাগান। সপ্তাহে ৩-৪ দিন ব্যবহার করুন। স্ট্রেচ মার্ক অনেকটাই হালকা হয়ে আসবে।
ডার্ক সার্কেল রিমুভাল হিসাবে
কস্তুরি হলুদের সাথে শসার রস মিশিয়ে প্রতিদিন রাতে চোখের নিচে অ্যাপ্লাই করুন। ক্লান্ত চোখের যত্ন হবে সেইসাথে ডার্ক সার্কেলও কমে যাবে অনেক।
ত্বকের তারুণ্য ফিরে পেতে
কস্তুরী হলুদ ত্বকের বলিরেখা দূর করে। কারন এতে থাকা এন্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের অক্সিজেন সরবরাহ বৃদ্ধি করে। ফলে ত্বকের সেল গুলো হয়ে উঠে উজ্জ্বল। নিয়মিত কস্তুরী হলুদ, শংক,পুর্নভা,ডালিমের পেস্ট ব্যবহার করে দিলে কয়েক মাসের মধ্যে আশানুরূপ ফল পাওয়া যায়।
) ত্বকের তৈলাক্ত ভাব দূর করে
ত্বকের তেল তেল ভাব বেশ সমস্যা তৈরির কারণ। যেমনঃ ব্লাকহেডস, ব্রন, পিগমেন্টেশন সহ আরও অনেক। কস্তুরী হলুূদ আপনার এই সমস্যাটি সমাধান করবে। ১ চামচ শংখ গুড়া এবং ৩ চা চামচ কমলার খোসা গুড়ার সাথে হাফ চা চামচ কস্তুরী হলুদ গুড়া মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। ১৫ মিনিট রেখে পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। ত্বকের বাড়তি তেল শুষে নিয়ে ত্বককে করবে মসৃণ।
ত্বকের ব্রন সমস্যা দূর করতে
ব্রন সমস্যা দূর করার জন্যকস্তুরী হলুদ সবচেয়ে কার্যকরি। কারণ কস্তুরী হলুদে রয়েছে এন্টিইনফ্লামেটরি প্রোপার্টিজ যা ত্বকের ব্রনের সমস্যা দূর করে। কস্তুরী হলুদের সাথে তুলসি পাতার গুড়ো ও মধু মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে সপ্তাহে ৩ দিন ব্যবহার করলে আস্তে আস্তে অনেকটা কমে আসবে ব্রনের কালো দাগ গুলো।
আনইভেন স্কিনটোন দূর করে
রৌদে চলাচলের সময় অনেকটা নিজের অজান্তেই আমরা এর শিকার হয়। সাথে তো রয়েছে ত্বকের বিভিন্ন রকম সমস্যার। কস্তুরি হলুদ আপনার এই সমস্যা দূর করবে। প্রতিদিন রাতে শোবার আগে একচামচ কস্তুরী হলুদ সামান্য দুধ বা টক দই মিশিয়ে ১০ মিনিট রেখে পরিষ্কার পানিতে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এই মিংশ্রনটির নিয়মিত ব্যবহার ত্বককে করবে গভীর থেকে পরিষ্কার।
মুখের অবাঞ্ছিত লোম পরিষ্কার করে
কস্তুরী হলুদ বেশ কার্যকরি ত্বকের এই সমস্যাটি দূর করার জন্য। অনেক সময় হরমোন জনিত সমস্যার জন্য প্রায়শ মেয়েরা এই সমস্যাটি ভোগ করে থাকেন। কস্তুরী হলুদের নিয়মিত ফেসপ্যাক এই সমস্যা থেকে মুক্তি দিবে। তবে এই ফেসপ্যাকে অন্যান্য সংমিশ্রণ যুক্ত করতে হবে। শুষ্ক ত্বক হলে কস্তুরী হলুদ সাথে কাঁচা দূধ এবং বেসন দিয়ে পেস্ট বানাতে পারেন। তৈলাক্ত ত্বক হলে দুধের পরিবর্তে জায়গায় টক দই ব্যবহার করতে পারেন। আর সেনসেটিভ ত্বক হলে মধু ব্যবহার করতে পারেন।
কাস্তুরি হলুদ একক প্যাক হিসেবে ব্যবহার করবেন না,অন্যান্য উপাদানের সাথে সল্প পরিমানে মিশিয়ে ব্যবহার করবেন
ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে
কস্তুরী হলুদ শুধুমাএ ত্বকের সমস্যা দূর করতে দক্ষ নয় ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতেও এর ভূমিকা অসামান্য। সপ্তাহে ৩ থেকে ৪ দিন সামান্য কস্তুরী হলুদের সাথে ১ চা-চামচ হলুদ,ডালিমের খোসা,মুলতামি মাটি মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে ব্যবহার করুন। নিয়মিত ব্যবহারে ত্বকের হারানো উজ্জ্বলতা ফিরে পান।
স্ট্রেচ মার্ক দূর করতে
শংখ গুড়া ও কস্তুরি হলুদ টক দইয়ের সাথে মিশিয়ে স্ট্রেচ মার্ক এর স্থানে লাগান। সপ্তাহে ৩-৪ দিন ব্যবহার করুন। স্ট্রেচ মার্ক অনেকটাই হালকা হয়ে আসবে।
ডার্ক সার্কেল রিমুভাল হিসাবে
কস্তুরি হলুদের সাথে শসার রস মিশিয়ে প্রতিদিন রাতে চোখের নিচে অ্যাপ্লাই করুন। ক্লান্ত চোখের যত্ন হবে সেইসাথে ডার্ক সার্কেলও কমে যাবে অনেক।
ত্বকের তারুণ্য ফিরে পেতে
কস্তুরী হলুদ ত্বকের বলিরেখা দূর করে। কারন এতে থাকা এন্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের অক্সিজেন সরবরাহ বৃদ্ধি করে। ফলে ত্বকের সেল গুলো হয়ে উঠে উজ্জ্বল। নিয়মিত কস্তুরী হলুদ, শংক,পুর্নভা,ডালিমের পেস্ট ব্যবহার করে দিলে কয়েক মাসের মধ্যে আশানুরূপ ফল পাওয়া যায়।
) ত্বকের তৈলাক্ত ভাব দূর করে
ত্বকের তেল তেল ভাব বেশ সমস্যা তৈরির কারণ। যেমনঃ ব্লাকহেডস, ব্রন, পিগমেন্টেশন সহ আরও অনেক। কস্তুরী হলুূদ আপনার এই সমস্যাটি সমাধান করবে। ১ চামচ শংখ গুড়া এবং ৩ চা চামচ কমলার খোসা গুড়ার সাথে হাফ চা চামচ কস্তুরী হলুদ গুড়া মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। ১৫ মিনিট রেখে পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। ত্বকের বাড়তি তেল শুষে নিয়ে ত্বককে করবে মসৃণ।
ত্বকের ব্রন সমস্যা দূর করতে
ব্রন সমস্যা দূর করার জন্যকস্তুরী হলুদ সবচেয়ে কার্যকরি। কারণ কস্তুরী হলুদে রয়েছে এন্টিইনফ্লামেটরি প্রোপার্টিজ যা ত্বকের ব্রনের সমস্যা দূর করে। কস্তুরী হলুদের সাথে তুলসি পাতার গুড়ো ও মধু মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে সপ্তাহে ৩ দিন ব্যবহার করলে আস্তে আস্তে অনেকটা কমে আসবে ব্রনের কালো দাগ গুলো।
আনইভেন স্কিনটোন দূর করে
রৌদে চলাচলের সময় অনেকটা নিজের অজান্তেই আমরা এর শিকার হয়। সাথে তো রয়েছে ত্বকের বিভিন্ন রকম সমস্যার। কস্তুরি হলুদ আপনার এই সমস্যা দূর করবে। প্রতিদিন রাতে শোবার আগে একচামচ কস্তুরী হলুদ সামান্য দুধ বা টক দই মিশিয়ে ১০ মিনিট রেখে পরিষ্কার পানিতে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এই মিংশ্রনটির নিয়মিত ব্যবহার ত্বককে করবে গভীর থেকে পরিষ্কার।
মুখের অবাঞ্ছিত লোম পরিষ্কার করে
কস্তুরী হলুদ বেশ কার্যকরি ত্বকের এই সমস্যাটি দূর করার জন্য। অনেক সময় হরমোন জনিত সমস্যার জন্য প্রায়শ মেয়েরা এই সমস্যাটি ভোগ করে থাকেন। কস্তুরী হলুদের নিয়মিত ফেসপ্যাক এই সমস্যা থেকে মুক্তি দিবে। তবে এই ফেসপ্যাকে অন্যান্য সংমিশ্রণ যুক্ত করতে হবে। শুষ্ক ত্বক হলে কস্তুরী হলুদ সাথে কাঁচা দূধ এবং বেসন দিয়ে পেস্ট বানাতে পারেন। তৈলাক্ত ত্বক হলে দুধের পরিবর্তে জায়গায় টক দই ব্যবহার করতে পারেন। আর সেনসেটিভ ত্বক হলে মধু ব্যবহার করতে পারেন।
কাস্তুরি হলুদ একক প্যাক হিসেবে ব্যবহার করবেন না,অন্যান্য উপাদানের সাথে সল্প পরিমানে মিশিয়ে ব্যবহার করবেন